এ সময় প্রধান নির্বাচন কমিশনারের নেতৃত্বাধীন অপর চার নির্বাচন কমিশনার অবসরপ্রাপ্ত জেলা ও দায়রা জজ বেগম রাশিদা সুলতানা, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আহসান হাবীব খান, অবসরপ্রাপ্ত সিনিয়র সচিব মো. আলমগীর ও আনিছুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, রাজনৈতিক দলগুলো তাদেরকে নিয়ে কি বললো সেটা বিষয় না, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে যা যা করা দরকার, এর সব প্রস্তুতিই তারা নেবেন।
এছাড়া এই নির্বাচন কমিশনারের অধীনে সব দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে এ আশা প্রকাশ করে তিনি আরও বলেন, দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে আমাদের উপর কোন রাজনৈতিক দলের চাপ নেই। আমরা স্বাধীন ভাবে কাজ করি এবং স্বাধীন ভাবে কাজ করবো। সফলতা কি হয় সেটা সবাইকে জানাবো।
সিইসি আরও বলেন, যেহেতু আগামী নির্বাচনের দায়িত্ব আমাদের দেয়া হয়েছে তাই আমরা কিভাবে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করবো, সে বিষয়ে নিজের মধ্যে আলোচনা করবো। আমরা আশা করি সমঝোতার বিষয়ে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ নিজেদের মধ্যে আলাপ আলোচনা করবে। এবিষয়ে আমরা কি করবো সেটি সহকর্মীদের সঙ্গে সভা করে, নিজেদের মধ্যে কাজ করে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিব। কাজগুলো এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য আমাদের আরও চিন্তা ভাবনা করতে হবে।
জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে জাতীর শ্রেষ্ঠ সন্তান বীর শহীদদের স্মরণে এক মিনিট দাঁড়িয়ে থেকে নীরবতা পালন করেন কমিশনারগণ। সর্বশেষে জাতীয় স্মৃতিসৌধের পরিদর্শন বইয়ে স্বাক্ষর করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল।
এছাড়াও শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় ইসি সচিব মো. হুমায়ুন কবীর খোন্দকার, ঢাকা জেলা প্রশাসক মো. শহীদুল ইসলাম, ঢাকা জেলার পুলিশ সুপার মারুফ হোসেন সরদার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।