
কুলাউড়ায় ছাত্রী নির্যাতন ও শ্লীলতাহানীর ঘটনায় প্রধান শিক্ষক শ্রীঘরে
প্রকাশিত হয়েছে : ১:৩২:০২,অপরাহ্ন ০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯ | সংবাদটি ৩৮১ বার পঠিত

জানা যায়, নির্যাতিতা স্কুল ছাত্রীর ফুফু আমিনা আক্তার সোমবার ০৭ সেপ্টেম্বর রাত ১০টায় কুলাউড়া থানায় রাজনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. মন্তাজ আলী ও তাঁর ছেলে মো. জাকারিয়াকে আসামী করে মামলা (মামলা নং-১০) দায়ের করেন।
মামলার বাদী আমিনা আক্তার অভিযোগে উল্লেখ করেন, গত ৪ সেপ্টেম্বর প্রধান শিক্ষক মন্তাজ আলী উক্ত ছাত্রীর পরীক্ষার ফি প্রদানে বিলম্বের করার কারণ জিজ্ঞাসা করতে তার ছেলে জাকারিয়াকে দিয়ে অফিস কক্ষে ডেকে নেন। ফি প্রদানে অপারগতা প্রকাশ করায় একপর্যায়ে প্রধান শিক্ষক অফিসের দরজা বন্ধ করে জালি বেত দিয়ে এলোপাতাড়ি মারপিট করলে ছাত্রীর পিঠে ও হাতের বিভিন্ন জায়গা ফুলে যায় ও মারাত্বক জখম হয়। শুধু তাই নয়, মন্তাজ আলী তার পরনের কামিজ খুলে ছাত্রীর শরীরের স্পর্শকাতর স্থানে হাত দিয়ে শ্লীলতাহানি ঘটান এবং তার ছেলে জাকারিয়াকে দিয়ে কয়েকটি আপত্তিকর ছবি তুলেন। ছবি তোলার পর একথা কাউকে বললে ছবিগুলো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ছেড়ে দেয়ারও হুমকি প্রদান করেন।
এ বিষয়ে কুলাউড়া উপজেলা শিক্ষা অফিসার মো. আইয়ুর উদ্দিন জানান, এ ঘটনার তদন্ত করা হয়েছে এবং প্রতিবেদন উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে প্রেরণ করা হয়েছে।
মামলার বাদী আমিনা আক্তার অভিযোগে উল্লেখ করেন, গত ৪ সেপ্টেম্বর প্রধান শিক্ষক মন্তাজ আলী উক্ত ছাত্রীর পরীক্ষার ফি প্রদানে বিলম্বের করার কারণ জিজ্ঞাসা করতে তার ছেলে জাকারিয়াকে দিয়ে অফিস কক্ষে ডেকে নেন। ফি প্রদানে অপারগতা প্রকাশ করায় একপর্যায়ে প্রধান শিক্ষক অফিসের দরজা বন্ধ করে জালি বেত দিয়ে এলোপাতাড়ি মারপিট করলে ছাত্রীর পিঠে ও হাতের বিভিন্ন জায়গা ফুলে যায় ও মারাত্বক জখম হয়। শুধু তাই নয়, মন্তাজ আলী তার পরনের কামিজ খুলে ছাত্রীর শরীরের স্পর্শকাতর স্থানে হাত দিয়ে শ্লীলতাহানি ঘটান এবং তার ছেলে জাকারিয়াকে দিয়ে কয়েকটি আপত্তিকর ছবি তুলেন। ছবি তোলার পর একথা কাউকে বললে ছবিগুলো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ছেড়ে দেয়ারও হুমকি প্রদান করেন।
এ বিষয়ে কুলাউড়া উপজেলা শিক্ষা অফিসার মো. আইয়ুর উদ্দিন জানান, এ ঘটনার তদন্ত করা হয়েছে এবং প্রতিবেদন উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে প্রেরণ করা হয়েছে।
কুলাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ ইয়ারদৌস হাসান জানান, গণমাধ্যমে সংবাদ দেখেই পুলিশ বিষয়টি গুরুত্বের সাথে তদন্ত করে। তদন্তে ঘটনার সত্যতা পাওয়া যায়। নির্যাতিতা ছাত্রীর পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় মামলা দায়ের করায় মামলার প্রেক্ষিতে প্রধান শিক্ষক মো. মন্তাজ আলী গ্রেফতার করে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। অপর আসামী মো. জাকারিয়াকে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।