গত জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যে এক্সিম ব্যাংকের লোকসান দাঁড়িয়েছে ৫৬৬ কোটি টাকা। আমানত কমে যাওয়াই এই ক্ষতির মূল কারণ হিসেবে জানা গেছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, এই সময়ে এক্সিম ব্যাংকের শেয়ারপ্রতি সমন্বিত লোকসান হয়েছে তিন টাকা ৯১ পয়সা, যেখানে গত বছরের একই সময়ে এটি ছিল ৩৭ পয়সা।
এই পরিস্থিতিতে সোমবার দুপুর ১২টা ৬ মিনিট পর্যন্ত পুঁজিবাজারে এক্সিম ব্যাংকের শেয়ারের মূল্য নয় দশমিক ৬৪ শতাংশ হ্রাস পেয়ে সাড়ে সাত টাকায় নেমে এসেছে।
ব্যাংকটি আয়ের হ্রাসের জন্য বিনিয়োগের শর্ত কঠোর হওয়াকে দায়ী করেছে। নগদ অর্থের ঘাটতি এক্সিম ব্যাংকের সমস্যাকে আরও জটিল করে তুলেছে। জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এক্সিম ব্যাংকের শেয়ারপ্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) ১৬ টাকা ৬২ পয়সা নেতিবাচক অবস্থানে পৌঁছেছে।
মূলত গ্রাহকপ্রতি খরচ বৃদ্ধি এবং আমানত কমে যাওয়ার কারণেই এনওসিএফপিএস নেতিবাচক হয়েছে। উল্লেখ্য, ১৯৯৯ সালে প্রতিষ্ঠিত এক্সিম ব্যাংক ২০০৪ সালে শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকিং চালু করে।